নির্দেশিকা:
১। শিক্ষার্থীগণ ১৮ মাস ব্যাপী ডিপিএড কোর্সের ৪র্থ টার্ম এর চুড়ান্ত মূল্যায়নের জন্য শেষ ২ সপ্তাহের জন্য নির্ধারিত সময় অনুসারে পিটিআই-তে গমন করবেন।
২। বাংলাদেশ সি-ইন-এড বোর্ড উক্ত কার্যক্রম মনিটরিং করবে।
৩। শিক্ষার্থীর মূল্যায়ন পর্যায়ক্রমে হবে। সুতরাং যেদিন যে শিক্ষার্থীর মূল্যায়ন করা হবে (পিটিআিই নির্ধারণ করবে) কেবলমাত্র , সেই দিন ঐ শিক্ষার্থী পিটিআই তে মূল্যায়নের জন্য গমন করবেন।
৪। পিটিআই তে ৭টি বিষয়ের সকল বিষয়ের ইন্সট্রাক্টরকে নিয়ে ৪টি বিষয় বোর্ড গঠন করতে হবে। ১ম-বোর্ড পেশাগত শিক্ষা, ২য় বোর্ড বাংলা বিষয়জ্ঞান ও শিক্ষণবিজ্ঞান এবং ইংরেজি বিষয়জ্ঞান ও শিক্ষণবিজ্ঞান, ৩য় বোর্ড -গণিত বিষয়জ্ঞান ও শিক্ষণবিজ্ঞান এবং প্রাথমিক বিষয়জ্ঞান ও শিক্ষণবিজ্ঞান এবং ৪র্থ বোর্ড -বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় এবং এক্রপ্রেসিভ আর্ট।
৫। বিষয় বোর্ডের ইন্সট্রাক্টরগণ চূড়ান্ত মূল্যায়নের পূর্বেই সকল শিক্ষার্থীর বিষয়ভিত্তিক গাঠনিক মূল্যায়ন (যেমন এ্যাকশন রিসার্চ/কেস স্টাডি) এবং সংশ্লিষ্ট ইন্সট্রা্ক্টরমান মূল্যায়ন করে সুপারিনটেডেনকে নম্বর ও প্রতিবেদন প্রদান করবেন।
চূড়ান্ত মূল্যায়ন দিন ৪টি বোর্ডের ইন্সট্রাক্টরগণ বিষয়ভিত্তিরভাবে পরপর তাদের বসার রুমে নিম্নরুপভাবে বসবেন এবং মূল্যায়ন করবেন। এক জন শিক্ষার্থী তা সমস্ত ডকুমেন্ট পর্যায়ক্রমে বোর্ডে উপস্থাপন করবেন এবং মূল্যায়ন শেষে মৌখিক পরীক্ষার জন্য বোর্ড (সৃপারিনটেনডেন্ট েএর কক্ষে) উপস্থিত হবেন। এবং পরীক্ষায় অংশগ্রহন করবেন। এভাবে মূল্যায়ন করা যেতে পারে।
[পেশাগতশিক্ষা>বাংলা বিষয়জ্ঞান ও শিক্ষণবিজ্ঞান> ইংরেজি বিষয়জ্ঞান ও শিক্ষণবিজ্ঞান> গণিত বিষয়জ্ঞান ও শিক্ষণবিজ্ঞান> প্রাথমিক বিজ্ঞান বিষয়জ্ঞান ও শিক্ষণবিজ্ঞান> বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়> এক্সপ্রেসিভ আর্ট।
৭। পিটিআই সুপারিনটেনডেন্ট এর সভাপতিত্বে মৌখিক পরীক্ষার জন্য ৩(তিন) সদস্য বিশিষ্ট একটি বোর্ড থাকবে। অন্য ২(দুই) জন সদস্য নেপ কর্তৃক নির্বাচিত বহি: পরীক্ষক এবং সংশ্লিষ্ট পিটিআই এর সহকারী সুপারিনটেনডেন্ট/জ্যেষ্ঠ ইন্সট্রাক্টর।
৮। ৪র্থ টার্ম এর চূড়ান্ত মূল্যায়নের জন্য নম্বর বিভাজন এবং দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা নিম্নরুপ হবে।
১। শিক্ষার্থীগণ ১৮ মাস ব্যাপী ডিপিএড কোর্সের ৪র্থ টার্ম এর চুড়ান্ত মূল্যায়নের জন্য শেষ ২ সপ্তাহের জন্য নির্ধারিত সময় অনুসারে পিটিআই-তে গমন করবেন।
২। বাংলাদেশ সি-ইন-এড বোর্ড উক্ত কার্যক্রম মনিটরিং করবে।
৩। শিক্ষার্থীর মূল্যায়ন পর্যায়ক্রমে হবে। সুতরাং যেদিন যে শিক্ষার্থীর মূল্যায়ন করা হবে (পিটিআিই নির্ধারণ করবে) কেবলমাত্র , সেই দিন ঐ শিক্ষার্থী পিটিআই তে মূল্যায়নের জন্য গমন করবেন।
৪। পিটিআই তে ৭টি বিষয়ের সকল বিষয়ের ইন্সট্রাক্টরকে নিয়ে ৪টি বিষয় বোর্ড গঠন করতে হবে। ১ম-বোর্ড পেশাগত শিক্ষা, ২য় বোর্ড বাংলা বিষয়জ্ঞান ও শিক্ষণবিজ্ঞান এবং ইংরেজি বিষয়জ্ঞান ও শিক্ষণবিজ্ঞান, ৩য় বোর্ড -গণিত বিষয়জ্ঞান ও শিক্ষণবিজ্ঞান এবং প্রাথমিক বিষয়জ্ঞান ও শিক্ষণবিজ্ঞান এবং ৪র্থ বোর্ড -বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় এবং এক্রপ্রেসিভ আর্ট।
৫। বিষয় বোর্ডের ইন্সট্রাক্টরগণ চূড়ান্ত মূল্যায়নের পূর্বেই সকল শিক্ষার্থীর বিষয়ভিত্তিক গাঠনিক মূল্যায়ন (যেমন এ্যাকশন রিসার্চ/কেস স্টাডি) এবং সংশ্লিষ্ট ইন্সট্রা্ক্টরমান মূল্যায়ন করে সুপারিনটেডেনকে নম্বর ও প্রতিবেদন প্রদান করবেন।
চূড়ান্ত মূল্যায়ন দিন ৪টি বোর্ডের ইন্সট্রাক্টরগণ বিষয়ভিত্তিরভাবে পরপর তাদের বসার রুমে নিম্নরুপভাবে বসবেন এবং মূল্যায়ন করবেন। এক জন শিক্ষার্থী তা সমস্ত ডকুমেন্ট পর্যায়ক্রমে বোর্ডে উপস্থাপন করবেন এবং মূল্যায়ন শেষে মৌখিক পরীক্ষার জন্য বোর্ড (সৃপারিনটেনডেন্ট েএর কক্ষে) উপস্থিত হবেন। এবং পরীক্ষায় অংশগ্রহন করবেন। এভাবে মূল্যায়ন করা যেতে পারে।
[পেশাগতশিক্ষা>বাংলা বিষয়জ্ঞান ও শিক্ষণবিজ্ঞান> ইংরেজি বিষয়জ্ঞান ও শিক্ষণবিজ্ঞান> গণিত বিষয়জ্ঞান ও শিক্ষণবিজ্ঞান> প্রাথমিক বিজ্ঞান বিষয়জ্ঞান ও শিক্ষণবিজ্ঞান> বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়> এক্সপ্রেসিভ আর্ট।
৭। পিটিআই সুপারিনটেনডেন্ট এর সভাপতিত্বে মৌখিক পরীক্ষার জন্য ৩(তিন) সদস্য বিশিষ্ট একটি বোর্ড থাকবে। অন্য ২(দুই) জন সদস্য নেপ কর্তৃক নির্বাচিত বহি: পরীক্ষক এবং সংশ্লিষ্ট পিটিআই এর সহকারী সুপারিনটেনডেন্ট/জ্যেষ্ঠ ইন্সট্রাক্টর।
৮। ৪র্থ টার্ম এর চূড়ান্ত মূল্যায়নের জন্য নম্বর বিভাজন এবং দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা নিম্নরুপ হবে।
Tags:
ডিপিএড সম্পর্কিত