উপযুক্ত বিষয় ও সূত্রের পরিপ্রেক্ষিতে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ডবল শিফটের পরিবর্তে সিঙ্গেল শিফৃটে শিখন-শেখানো কার্যক্রম পরিচালনার লক্ষো কর্মপরিকল্পনা সংক্রান্ত পরিস্থিতি পত্রসহ নিম্নরুপ নির্দেশনাসমূহ প্রেরণ করা হয়েছে।
১) যে সকল বিদ্যালয়ে বর্তমানে পর্যাপ্ত সংখ্যক ব্যবহারযোগ্য শ্রেণীকক্ষ ও শিক্ষক রয়েছে, সে সকল বিদ্যালয়ে অবিলম্বে সিঙ্গেল শিফটে পাঠদান পরিচালনার বাবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
(২) যে সকল বিদ্যালয়ে পর্যাপ্ত শ্রেণীকক্ষ বা শিক্ষক নেই বা উভয়ক্ষেত্রেই ঘাটতি রয়েছে। এরুপ কাছাকাছি অবস্থিত (সর্বোচ্চ ১ কিলোমিটার দূরতের) দুইটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে পাঠদানের ক্ষেত্রে একটি সমন্থিত কার্যক্রম চালু করতে হবে।
এক্ষেত্রে গ্রহণযোগ্য দুরুত্বের বিদ্যালয়সমূহের শিক্ষার্থী, শিক্ষকের সংখ্যা এবং বিদ্যালয়ের ব্যবহারযোগ্য শ্রেণিকক্ষের তথ্য বিশ্লেষন করে পাশাপাশি দুইটি বিদ্যালয়ে দুইভাগ করে সিঙ্গেল শিফটে পাঠদান পরিচালনা করতে হাবে।
(৩) দুইটি বিদ্যালয়ের মাঝে শ্রেণি বিভাজনের ক্ষেত্রে প্রাক-প্রাথমিক থেকে দ্বিতীয় শ্রেপি পর্যন্ত একটি বিদ্যালয়ে এবং অন্যটিতে তৃতীয় শ্রেণী হতে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পাঠদান কার্যক্রম পরিচালনার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
৪) স্থানীয় পর্যায়ে প্রার্থমিক শিক্ষা অধিদপ্তরাধীন জনবলের মাধমে সরেজমিনে পরিদর্শন করে সিঙ্গেল শিফট চালুর বাবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এক্ষেত্রে প্রয়োজনে স্থানীয় প্রশাসনের সহায়তা নেয়া যেতে পারে।
নির্দেশনাসমূহঃ
১) তার জেলায় যে সকল বিদ্যালয়ে পর্যাপ্ত সংখ্যক ব্যবহারযোগ্য শ্রেনীকক্ষ ও শিক্ষক রয়েছে, সে সকল বিদ্যালয়ে অবিলম্বে সিঙ্গেল শিফটে পাঠদান পরিচালনার বাবন্থা প্রহণ করতে হবে।
(২) তার জেলায় যে সকল বিদ্যালয়ে পর্যাপ্ত শ্রেণীকক্ষ বা শিক্ষক নেই বা উভভয়ক্ষেত্রেই ঘাটতি রয়েছে। এরুপ কাছাকাছি অবস্থিত (সর্বোচ্চ ১ কিলোমিটার দূরের) দুইটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গ্রহণযোগ্য দূরতের বিদ্যালয়সমূহের শিক্ষার্থী, শিক্ষকের সংখ্যা এবং বিদ্যালয়ের ব্যবহারযোগ্য শ্রেণিকক্ষের তথ্য বিশ্লেষন করে পাশাপাশি দুইটি বিদ্যালয়ে দুইভাগ করে সিঙ্গেল শিফটে পাঠদান চালুর সম্ভাব্যতা যাচাই করে বিস্বারিত তথ্যসহ (গাণিতিক ও বাস্তবতা) প্রতিবেদন নিয়োক্ত ছক অনুসারে প্রেরণ করতে হবে।
Tags:
প্রাথমিক শিক্ষা