স্বাধীনতা পুরস্কার ২০২৫ নির্দেশনা, ছক বিস্তারিত

স্বাধীনতা পুরস্কার ২০২৫ নির্দেশনা, ছক বিস্তারিত


স্বাধীনতা পুরস্কার বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার। প্রতি বছর স্বাধীনতা দিবসে বিভিন্ন ক্ষেত্রে অসামান্য অবদান রাখার জন্য প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তিবর্গকে এই পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। ২০২৫ সালের স্বাধীনতা পুরস্কার নীতিমালা, নির্দেশাবলী, প্রস্তাবিত ব্যাক্তি সম্পর্কিত ছক, প্রস্তাবিত প্রতিষ্ঠান সম্পর্কিত ছক ও সেই ছক পূরণের নির্দেশনা নিয়ে আজকের পোস্টটি করা হচ্ছে। সেই সাথে এর মধ্যে অন্তর্ভূক্ত করা হবে স্বাধীনতা পুরস্কার কী?, এই পুরস্কারের গুরুত্ব, এর ইতিহাস, উদ্দেশ্য আরো অনেক বিষয়।

স্বাধীনতা পুরস্কার কী এবং এর গুরুত্ব

স্বাধীনতা পুরস্কার বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্বীকৃতি, যা জাতীয় গর্ব ও মর্যাদার প্রতীক হিসেবে পরিচিত। এই পুরস্কার দেশের উন্নয়ন ও কল্যাণে যারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন তাদের অবদানকে চিরস্মরণীয় করে রাখে।

স্বাধীনতা পুরস্কার কবে থেকে দেওয়া হয়?

১৯৭৭ সালে প্রথম স্বাধীনতা পুরস্কার প্রদান করা হয়। সেই থেকে, বিভিন্ন ব্যক্তিত্ব এবং সংগঠনকে এই পুরস্কার প্রদান করা হচ্ছে যারা বাংলাদেশ গড়ার পিছনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন।

পুরস্কার প্রদানের উদ্দেশ্য ও সার্থকতা

দেশের উন্নয়ন, সেবা, সংস্কৃতি এবং জ্ঞান-বিজ্ঞানে যারা নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন, তাদের সম্মান জানানোই স্বাধীনতা পুরস্কারের মূল লক্ষ্য।

স্বাধীনতা পুরস্কার ২০২৫ এর নির্দেশাবলী

কোনো ব্যক্তি, গোষ্ঠী, প্রতিষ্ঠান এবং সংস্থাকে নিম্নবর্ণিত ক্ষেত্রসমূহে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের জন্য সরকার স্বাধীনতা পুরস্কারে ভূষিত করিতে পারেন:

  • ১.০১ স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ;
  • ১.০২  বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি;
  • ১.০৩ চিকিৎসাবিদ্যা ;
  • ১.০৪ শিক্ষা
  • ১.০৫ সাহিত্য;
  • ১.০৬ সংস্কৃতি;
  • ১.০৭ ক্রীড়া;
  • ১.০৮ পল্লী উন্নয়ন;
  • ১.০৯ সমাজসেবা/জনসেবা;
  • ১.১০ জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ;
  • ১.১১ জনপ্রশাসন ;
  • ১.১২ গবেষণা ও প্রশিক্ষণ;
  • ১.১৩ সরকার কর্তৃক নির্ধারিত অন্য যে কোন ক্ষেত্র।

২। বিদ্যমান নির্দেশাবলিতে উল্লিখিত ক্ষেত্রসমূহ অনুযায়ী প্রাথমিক মনোনয়ন প্রস্তাব আহবান করা হইবে। তবে, স্বাধীনতা পুরস্কার দেশের সর্বোচ্চ জাতীয় ও রাষ্ট্রীয় পুরস্কার বিধায় এই পুরস্কারের জন্য চূড়ান্তভাবে প্রার্থী নির্বাচনকালে দেশ ও মানুষের কল্যাণে অসাধারণ অবদান রাখিয়াছেন, এমন সীমিত সংখ্যক ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানকেই বিবেচনা করা হইবে। এই ক্ষেত্রে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সামগ্রিক জীবনের কৃতিত্ব (lifetime achievement) সবচাইতে বেশি গুরুত্ব পাইবে।

৩।  কোনো বছরে সাধারণভাবে পুরস্কারের সংখ্যা হইবে ১০ (দশ)। তবে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ইচ্ছা পোষণ করিলে কোনো বছর এই পুরস্কারের সংখ্যা বা ক্ষেত্র হ্রাস/বৃদ্ধি করিবার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিতে পারিবেন। কেবল বাংলাদেশের নাগরিকগণ কিংবা প্রতিষ্ঠান/সংস্থাসমূহ স্বাধীনতা পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য হইবেন/হইবে।

৪।  স্বাধীনতা পুরস্কার হিসাবে ১৮ (আঠার) ক্যারেট মানের ৫০ (পঞ্চাশ) গ্রাম স্বর্ণ দ্বারা নির্মিত একটি পদক, পদকের একটি রেপ্লিকা, ৫,০০,০০০ (পাঁচ লক্ষ) টাকা ও একটি সম্মাননাপত্র প্রদান করা হইবে। পুরস্কার প্রাপকদেরকে দেয় সম্মাননাপত্র সংলাগ 'গ' নমুনানুসারে হইবে।

৫ । পুরস্কারের জন্য মনোনীত কোনো ব্যক্তি/গোষ্ঠী/প্রতিষ্ঠান/সংস্থা পুরস্কার গ্রহণে অস্বীকৃতি জানাইলে বা নির্দিষ্ট তারিখে পুরস্কার গ্রহণ করিবেন/করিবে মর্মে কোন সুনিশ্চিত সম্মতি পাওয়া না গেলে নির্বাচিত ব্যক্তি/গোষ্ঠী/প্রতিষ্ঠান/সংস্থার নাম পুরস্কারপ্রাপ্তদের চূড়ান্ত তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হইবে না। অর্থাৎ তাঁহার/তাঁহাদের নাম পুরস্কারপ্রাপ্ত হিসাবে ঘোষণা করা হইবে না।

৬। কোনো ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য মৃত ব্যক্তিকে চূড়ান্তভাবে (মরণোত্তর) মনোনীত করা হইলে পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে পুরস্কার গ্রহণের জন্য যদি তাঁহার যথাযথ উত্তরাধিকারী খুঁজিয়া পাওয়া না যায় সেই ক্ষেত্রে ঘোষিত পুরস্কারটি সংরক্ষণের জন্য সাধারণভাবে জাতীয় যাদুঘরে প্রেরণ করা হইবে। তবে, কোনো সময় পুরস্কারপ্রাপ্ত মৃত ব্যক্তির সহিত ব্যক্তিগতভাবে বা পেশাগতভাবে সংশ্লিষ্ট কোন প্রতিষ্ঠান/সংস্থা উপযুক্ত বিবেচিত হইলে ঘোষিত পুরস্কার এবং পুরস্কারের পদক, অর্থ ও সম্মাননাপত্র সেই প্রতিষ্ঠান/সংস্থাকে প্রদান করা যাইবে। প্রতিষ্ঠান/সংস্থার প্রধান কিংবা উহার মনোনীত প্রতিনিধি অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকিয়া পুরস্কার গ্রহণ করিতে পারিবেন।

৭।  স্বাধীনতা পুরস্কার প্রদানের ক্ষেত্রে নিম্নবর্ণিত পদ্ধতি অনুসরণ করিতে হইবে:

৭.০১ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রতি বৎসর সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে পরবর্তী বৎসরের স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য প্রস্তাব আহবান করিয়া সকল মন্ত্রণালয়/বিভাগ এবং ইতঃপূর্বে স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার/স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্তদের নিকট পত্র প্রেরণ করিবে।

৭.০২ মন্ত্রণালয়/বিভাগসমূহ নিজ নিজ কার্যসংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে পুরস্কারের জন্য এবং ইতোপূর্বে স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার/স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্তগণ নির্ধারিত যে কোনো ক্ষেত্রে পুরস্কারের জন্য প্রস্তাব করিতে পারিবে/পারিবেন। তবে শর্ত থাকে যে, কোনো ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানের জন্য উপানুচ্ছেদ ১.০১ থেকে ১.১৩ পর্যন্ত উল্লিখিত ক্ষেত্রসমূহের মধ্যে কেবল একটি ক্ষেত্রে পুরস্কারের জন্য প্রস্তাব করা যাইবে। কোনো প্রস্তাবকারী কর্তৃক একজন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে একাধিক ক্ষেত্রের জন্য সুপারিশ করা যাইবে না। তবে, জাতীয় পুরস্কার সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য প্রস্তাবিত ব্যক্তির ক্ষেত্র নির্ধারণ বা পরিবর্তন করিতে পারিবে।

৭.০৩ পুরস্কারের জন্য প্রস্তাব ব্যক্তির ক্ষেত্রে সংলাগ-ক' এবং প্রতিষ্ঠান/সংস্থার ক্ষেত্রে সংলাগ-‘খ’-তে প্রদত্ত ছক অনুযায়ী প্রস্তুত করিয়া প্রতিটি প্রস্তাবের ৩০ (ত্রিশ) গ্রন্থ অনুলিপি নভেম্বর মাসের মধ্যে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পৌঁছাইতে হইবে।

৭.০৪ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ কর্তৃক বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ এবং স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার/স্বাধীনতা পুরস্কারে ভূষিত ব্যক্তিগণের নিকট হইতে প্রাপ্ত প্রস্তাবসমূহ প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সচিব কমিটির মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করা হইবে। যাচাই-বাছাই করার পর প্রস্তাবসমূহ জাতীয় পুরস্কার সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির মাধ্যমে প্রক্রিয়াকরণান্তে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিবেচনা ও সিদ্ধান্তের জন্য উপস্থাপন করা হইবে। প্রাপ্ত প্রস্তাবসমূহের বাহিরেও কোনো ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানের সন্তোষজনক কৃতিত্ব থাকিলে জাতীয় পুরস্কার সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি তাহাকে পুরস্কার প্রদানের জন্য বিবেচনা ও সুপারিশ করিতে পারিবে।

৭.০৫ সরকার কর্তৃক নির্ধারিত তারিখে যথাযথ ভাবগাম্ভীর্যপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে স্বাধীনতা পুরস্কার বিতরণ করা হইবে।

৭.০৬ পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে যোগদানকারী পুরস্কার প্রাগক বা উপ-অনুচ্ছেদ  ৭.০৭ ও ৭.০৮ এ বর্ণিত ব্যক্তি নিজ আবাসস্থল হইতে পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানস্থল (বিদেশে অবস্থানকারীর ক্ষেত্রে বাংলাদেশ দূতাবাস) পর্যন্ত যাতায়াত বাবদ রেল, নৌ বা সড়ক পথে ভ্রমণের জন্য প্রথম শ্রেণির প্রকৃত ভাড়া, আকাশ পথে ভ্রমণের জন্য ইকোনমি শ্রেণির প্রকৃত ভাড়া এবং সরকার কর্তৃক নির্ধারিত হারে সর্বোচ্চ ৩ (তিন) দিনের দৈনিক ভাতা প্রাপ্য হইবেন। সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক/দূতাবাস প্রধান এই দাবি পরিশোধের ব্যবস্থা করিবেন। এইরূপ পরিশোধিত অর্থ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের বাজেট বরাদ্দ হইতে পুনর্ভরণ করা হইবে। দ্রব্যমূল্যের সহিত সঙ্গতি রাখিয়া সরকার সময়
সময় ভ্রমণ ভাতা ও দৈনিক ভাতার হার নির্ধারণ করিবে।

৭.০৭ মরণোত্তর পুরস্কার প্রদানের ক্ষেত্রে এবং যে সকল ক্ষেত্রে পুরস্কার প্রাপক অনিবার্য কারণবশত পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত হইতে অপারগ, সে সকল ক্ষেত্রে পুরস্কার প্রাপকের স্ত্রী বা স্বামী অথবা যথাযথ উত্তরাধিকারী পুরস্কার গ্রহণের জন্য অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকিতে পারিবেন।

৭.০৮ যদি পুরস্কার প্রাপক অথবা মরণোত্তর পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তির যথাযথ উত্তরাধিকারী এমন কোন দেশে অবস্থান করেন যেখানে বাংলাদেশের দূতাবাস রহিয়াছে, সেই ক্ষেত্রে পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান দূতাবাসে অনুষ্ঠিত হইবে এবং দূতাবাস প্রধান পুরস্কার প্রদান করিবেন। পুরস্কারের অর্থ দূতাবাস কর্তৃক পুরস্কার প্রাপককে প্রদান করা হইবে এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ দূতাবাসকে উক্ত অর্থ পুনর্ভরণ করিবে।

৭.০৯ যদি পুরস্কার প্রাপক বা মরণোত্তর পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তির যথাযথ উত্তরাধিকারী এমন কোন দেশে অবস্থান করেন যেখানে বাংলাদেশের দূতাবাস নাই, সেই ক্ষেত্রে বীমাকৃত ডাকযোগে অথবা অন্য কোন অনুমোদিত পদ্ধতির মাধ্যমে পুরস্কার তাঁহার নিকট প্রেরণ করা হইবে। পুরস্কারের অর্থ বাংলাদেশী মুদ্রার বিনিময় হারের ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট দেশের মুদ্রায় অথবা মার্কিন ডলার/পাউন্ড স্টার্লিং এ প্রদান করা হইবে।

৭.১০ কোন পুরস্কার প্রাপক বা মরণোত্তর পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তির যথাযথ উত্তরাধিকারী পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকিতে সক্ষম না হইলে তিনি পুরস্কারটি বীমাকৃত ডাকযোগে অথবা অন্য কোন অনুমোদিত পদ্ধতির মাধ্যমে তাঁহার নিকট প্রেরণের অভিপ্রায় ব্যক্ত করিতে পারিবেন।

৭.১১ স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্ত কোনো ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানকে পুনরায় স্বাধীনতা পুরস্কার বা অন্য কোনো জাতীয় পর্যায়ের পুরস্কার প্রদানের জন্য বিবেচনা করা হইবে না।

৮। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ কর্তৃক স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার/স্বাধীনতা পুরস্কার সংক্রান্ত ইতঃপূর্বে জারীকৃত নির্দেশাবলি এতদ্বারা বাতিল/সংশোধন করা হইল।

২০২৫ সালে স্বাধীনতা পুরস্কারে প্রস্তাবিত ব্যাক্তি সম্পর্কিত ছক

২০২৫ সালে স্বাধীনতা পুরস্কারে প্রস্তাবিত ব্যাক্তি সম্পর্কিত ছক
২০২৫ সালে স্বাধীনতা পুরস্কারে প্রস্তাবিত ব্যাক্তি সম্পর্কিত ছক




২০২৫ সালে স্বাধীনতা পুরস্কারে প্রস্তাবিত প্রতিষ্ঠান সম্পর্কিত ছক

২০২৫ সালে স্বাধীনতা পুরস্কারে প্রস্তাবিত প্রতিষ্ঠান সম্পর্কিত ছক
২০২৫ সালে স্বাধীনতা পুরস্কারে প্রস্তাবিত প্রতিষ্ঠান সম্পর্কিত ছক



২০২৫ সালে স্বাধীনতা পুরস্কারের বিশেষ বৈশিষ্ট্য

২০২৫ সালের স্বাধীনতা পুরস্কার আরও বৃহৎ পরিসরে উদযাপিত হবে। সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে নতুন ধারার অবদান রাখার জন্য বেশ কিছু নতুন বিভাগও অন্তর্ভুক্ত হতে যাচ্ছে।

২০২৫ সালের জন্য মনোনয়ন প্রক্রিয়া

২০২৫ সালের মনোনয়ন প্রক্রিয়া অনেকটাই স্বচ্ছ এবং সাধারণ মানুষের মনোনয়ন দানের সুযোগও রাখা হয়েছে। অনলাইনে মনোনয়ন জমা দেয়ার একটি নতুন ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে।

স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য যোগ্যতা ও শর্তাবলী

স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য যোগ্য ব্যক্তিত্বদের অবশ্যই দেশের কল্যাণে বা বিশেষ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে হবে। বিশেষ শর্তাবলীর ভিত্তিতে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়।

২০২৫ সালের মনোনীতদের তালিকা

২০২৫ সালে মনোনীতদের তালিকায় মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষক, সংস্কৃতি ব্যক্তিত্ব, এবং সমাজসেবকদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এ বছর মোট ১৫টি ক্ষেত্র থেকে মনোনীতদের বাছাই করা হবে।


উপসংহার: স্বাধীনতা পুরস্কার - একটি জাতীয় গর্ব

স্বাধীনতা পুরস্কার দেশের মানুষের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্মাননা। এটি কেবলমাত্র একটি পুরস্কার নয়, বরং দেশের প্রতি অবদানের একটি স্বীকৃতি এবং গৌরব। দেশের সেবায় যারা কাজ করেন, তাদের এই পুরস্কারের মাধ্যমে সম্মানিত করা হয় যা আমাদের দেশের গৌরবময় ইতিহাসের অংশ।


আপনার মতে, ২০২৫ সালে কে স্বাধীনতা পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য? কমেন্ট করে জানান।


FAQ:

স্বাধীনতা পুরস্কার কী? 
স্বাধীনতা পুরস্কার বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা যা বিভিন্ন ক্ষেত্রে অসাধারণ অবদানের জন্য প্রদান করা হয়।

স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য কে মনোনীত হতে পারে? 
বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান মনোনীত হতে পারেন।

২০২৫ সালের মনোনয়ন প্রক্রিয়া কেমন? 
২০২৫ সালে মনোনয়ন প্রক্রিয়া স্বচ্ছ এবং অনলাইনে মনোনয়ন জমা দেওয়ার সুযোগ রাখা হয়েছে।

স্বাধীনতা পুরস্কারের বিভিন্ন বিভাগ কী কী? 
এর বিভিন্ন বিভাগে মুক্তিযুদ্ধ, শিক্ষা, বিজ্ঞান, এবং সমাজসেবা অন্তর্ভুক্ত।

স্বাধীনতা পুরস্কারের গুরুত্ব কী? 
এই পুরস্কার দেশের গৌরব, ঐক্য এবং অবদানের প্রতীক।

স্বাধীনতা পুরস্কার ২০২৫ নীতিমালা PDF Download করুন



আরো পড়ুনঃ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন